খোলা নিউজ বিডি-২৪. নিউজ ডেস্ক; এস আর টুটুল এম এল।
তানোর-এর পাঁচন্দর ইউনিয়নের ধুবইল সাহাপুর গ্রামের বখাটে পলাশ ও একই এলাকার হঠাৎ পাড়া গ্রামের বখাটে শামিম নামের দুই লম্পটের পালাক্রমে ধর্ষণের শিকার গৃহবধূর পুত্র সন্তান জন্ম হয়েছে। কিন্তু পিতার পরিচয় দিচ্ছে না কেউ। অথচ বাচ্চা জন্মগ্রহণের আগে ধর্ষণে অন্তঃসত্ত্বার কথা জানাজানি হলে ইউপি চেয়ারম্যান ইউপি পরিষদে সালিশ বিচারের নামে ১লাখ ২০হাজার টাকা জরিমানা ও বাচ্চা জন্মগ্রহণ হওয়ার পরে ডিএনএ টেষ্টের মাধ্যমে পলাশ ও শামিম দুই জনের মধ্যে পিতাকে চিহ্নিত করা হবে বলে সালিশ করেন। কিন্তু সেই সালিশ ওয়ার্ড মেম্বার (টিয়া) না মেনে নিজে বাড়িতে আবারো বিচার সালিশের নামে পলাশ ও শামিমের ২লাখ ৪০হাজার টাকা জরিমানা করেন-মেম্বার টিয়া। বিচার সালিশ কখন শুরু হলো আর শেষ হলো কিছু বুঝে উঠার আগেই ধর্ষণের শিকার পরিবারকে মাত্র ২০হাজার টাকা দিয়ে চেয়ারম্যান মেম্বার পুরো ২লাখ ২০হাজার টাকা আত্মসাৎ করেছেন। কিন্তু ছেলের পিতাকে তা সমাধান করে দেন নাই তাঁরা। ফলে ধিরে ধিরে ধর্ষণের শিকার গৃহবধূ অন্তঃসত্ত্বা হয়ে ১০মাস ১০দিন পেটে রেখে পৃথিবীতে পুত্র সন্তান জন্ম দিলেও পিতার পরিচয়ের জন্য ঘুরছে বিচারক/ সালিশ দারবারিদের দুয়ারে, দুয়ারে।