স্টাফ রিপোর্টারঃ গাজীপুর মহানগর এর কাশিমপুর থানার কাশিমপুর গ্রামের বীরমুক্তিযোদ্ধা মরহুম আরফান আলী খান এর সন্তান আরিফুল ইসলাম খান শাহীন কে বিএনপির জ্বালাও পোড়াও মামলার আসামী সালাউদ্দিন এবং বিএনপির ভূমিদস্যু শহীদ চৌধুরীর ছেলে সৌরভগংরা মেরে রক্তাক্ত করেছে ৷ এলাকার সূত্রে যানা যায় শহীদুল ইসলাম খানের কোন পুত্র সন্তান নাই ৷তার তিনটি মেয়ে ৷তো তার সম্পত্তির মালিক হবে তার মেয়ে জামাইরা ৷তাই তার মেয়ের জামাই সালাউদ্দিন সৌরভরা তার চাচা শশুরের ভালো জমি দখল করার পায়তারা করতে থাকে বেশ কিছু দিন যাবত ৷এর দারা বাহিকতায় গতকাল রবিবার বিকালে বীরমুক্তিযোদ্ধার সন্তান আরিফুল ইসলাম খান শাহীন এর সম্পত্তি দখল করার জন্য দলবল নিয়ে শহীদুল ইসলাম খান এবং তা শীর্ষ সন্ত্রাসী জামাই সালাউদ্দিন সহ সালাউদ্দিন এর সংগী সাথী হাবিবসহ প্রায় ৮/১০ জন আসে ৷এমনত অবস্থায় আরিফুল ইসলাম খান শাহীন বাধা দিলে প্রথমে তাকে গালিগালাজ করে এতে আরিফুল ইসলাম খান শাহীন প্রতিবাদ করলে সালাউদ্দিন সাথে থাকা রড দিয়ে বাড়ি মারে আরিফুল ইসলাম খান শাহীন কে ৷এতে সে রাস্তার পরে গেলে সংগে থাকা আরেক জামাই সৌরভ সহ হাবিব এবং আরো ৮/১০ তার উপর চড়াও হয়ে এলোপাতাড়ি লাথি কিলঘুসি এবং পাশে থাকা ইট দিয়ে তাকে বেদম মারপিট করে ৷তখন আরিফুল ইসলাম খান শাহীন এর স্রী সুমি আক্তার তার স্বামীকে বাচানোর জন্য আসলে আসামীরা তাকেও চরথাপর কিলঘুসি মারে ৷পরে তাদের চিতকার শুনে পাশের মানুষজন এগিয়ে এসে আরিফুল ইসলাম খান শাহীন কে উদ্ধার করে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজে ভর্তি করেন ৷আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় তার পরও একজন বীরমুক্তিযোদ্ধার সন্তানের উপর বিএনপির লোকজনের হামলায় রক্তাক্ত বীর পুত্র ৷আরিফুল ইসলাম খান শাহীন এর অসুস্থ মা তার ছেলেকে মারার উপযুক্ত বিচার দাবী করেন ৷আরিফুল ইসলাম খান শাহীন এর স্ত্রী ও একজন বীরমুক্তিযোদ্ধার সন্তান ৷তিনিও তার স্বামার উপর হামলার বিচার চান এবং সে কাশিমপুর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন ৷এখনও মামলাটি এন্ট্রি হয়নি