নিউজ ডেস্ক; এস আর টুটুল এম!
আজ শুক্রবার (১৫ অক্টোবর) সন্ধায় রাজশাহীর তানোর – মুন্ডুমালা পৌরসভা সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মহাউৎসব শারদীয় দুর্গা পূজার মহা-বিজয়া দশমীতে মুন্ডুমালা পৌরসভার আয়ড়ার মোড়ের সার্বজনীন দুর্গাপূজা মন্দির পরিদর্শন করেন, মুন্ডুমালা পৌর আওয়ামীলীগের একমাত্র আইকন, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে আপমোর জনতার ভালোবাসার প্রিয়পাত্র, কৃষক- শ্রমিক, মেহণতি মানুষের প্রিয় মুখ, মুন্ডুমালা পৌর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও মুন্ডুমালা পৌর মেয়র জননেতা সাইদুর রহমান।
এসময় তিনি মন্দিরটিকে একটি উন্নত আধুনিক মডেল মন্দিরে রুপান্তরিত করার প্রতিশ্রুতি দেন এবং মন্দিরের উন্নয়ন তহবিলে নগদ ১০,০০০/= টাকা অনুদান প্রদান করেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, মুন্ডুমালা পৌর ছাত্রলীগ সাধারন সম্পাদক রুবেল শেখ, মোঃ আব্দুস সালাম সাধারন সম্পাদক ১নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ।
আব্দুর রশিদ সভাপতি ২নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ।
মোঃ সাদিকুল ইসলাম সাধারন সম্পাদক ৩নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ।
জনাব লতিফ সরদার ও নওসের মোড়ল সমাজসেবক ও ৪নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ নেতা।
মোঃ হাবিবুর রহমান সাবেক কাউন্সিলর ১নং ওয়ার্ড।
মোস্তাফিজুর রহমান বাবু সরকার, সাবেক কাউন্সিলর ৪নং ওয়ার্ড। নজরুল ইসলাম সাবেক কাউন্সিলর ৯নং ওয়ার্ড ও সভাপতি ৯নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ।
এসময়ে তিনি বলেন মুন্ডুমালা পৌর এলাকার নাগরিক সেবার মানবৃদ্ধি কল্পে যেকোনো সমাজ উন্নয়ন মূলক কার্যক্রমকে আমি স্বাগত জানাই।
আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার শুভ জন্মদিনে পৌর চত্তরে (কোভিট-১৯) করোনা ভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি রোধকল্পে গণটিকা দানের শুভ উদ্বোধন করেছি।
আপনারা সেখান গিয়ে টিকা নিবেন।
এ সময় মেয়র সাইদুর রহমান আরও বলেন; বাঙালী জাতির ভাগ্য-উন্নয়নের সারথি মানবতার জননী দেশরত্ন শেখ হাসিনার মানবিক নেতৃত্বে, বাংলার দুঃখী মানুষের জীবনমান আমূল পরিবর্তন ঘটেছে। অভাব, মঙ্গা ও দারিদ্রের কড়াল গ্রাস থেকে বেরিয়ে এসেছে বাংলাদেশ। গত বারো বছরে তথ্য-প্রযুক্তি খাতে দশ লক্ষাধিক উদ্যোক্তা তৈরি হয়েছে। নতুন করে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়েছে প্রায় এক কোটি মানুষের। নামমাত্র মূল্যে সার ও বীজ পাচ্ছেন প্রান্তিক কৃষকরা। খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ং সম্পূর্ণ হয়েছে বাংলাদেশ। বাস্তুওহীনেরা পাচ্ছে মাথা গোঁজার স্থায়ী ঠিকানা। কোনো লোকক্ষয় ছাড়াই আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে প্রাকৃতিক দুর্যোগ শক্তহাতে মোকাবিলা করছেন তিনি। শিক্ষাখাতে এসেছে যুগান্তকারী পরিবর্তন। বাংলাদেশ আজ পরিণত হয়েছে ডিজিটাল রাষ্ট্রে। তার আধুনিক নেতৃত্বের কারণেই মহামারিকালেও থেমে নেই মানবিক উন্নয়ন কর্মযজ্ঞ। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে নিয়মিতভাবে সরকারি সহায়তা পৌঁছে দেওয়া হয়েছে সারা দেশে করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত এক কোটিরও বেশি মানুষের ঘরে। ডিজিটাল সুবিধা ব্যবহার করে নগদ অর্থ প্রদান করা হয়েছে প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং মহামারিতে ক্ষতিগ্রস্ত প্রায় ৫০ লক্ষ কৃষক-শ্রমিক-মজুরের হাতে। বঙ্গবন্ধুকন্যার মানবিক ও সুদূরপ্রসারী নেতৃত্বে যেভাবে এগিয়ে চলছে বাংলাদেশ, তাতে উন্নত বিশ্বের কাতারে নাম লেখানোটা এখন শুধু সময়ের ব্যাপার মাত্র।
বাঙালী জাতির ভাগ্য-উন্নয়নে অঙ্গিকারবদ্ধ দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার এর উন্নয়ন অগ্রযাত্রা আজ দেশের গন্ডি পেরীয়ে মহাবিশ্বে স্থানকরে নিয়েছে, সারা দেশে কোভিট- ১৯ করোনা ভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি থেকে দেশ ও জাতিকে রক্ষার সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় আমার সবাই টিকা নিব, এবং আসন্ন ইউপি পরিষদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থীকে জয় যুক্ত করে, জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতেকে শক্তিশালী করে তুলাব ইনশাল্লাহ!!