1. admin@kholanewsbd24.com : admin :
তানোরে বিবাদমান সম্পত্তির ওপর নির্মিত বাড়ি বিক্রির পাঁয়তারা! - খোলা নিউজ বিডি ২৪
মঙ্গলবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:১১ পূর্বাহ্ন
মঙ্গলবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:১১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সুবর্ণচরে পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে ভ্রাম্যমান আদালতে অভিযান ৩ দোকানী কে অর্থদণ্ড নোয়াখালীতে স্বর্ণের দোকান লুট নৈশ প্রহরী কে হত্যা আটক- ৭ ধামইরহাটে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন অবহিতকরণ ও কর্মপরিকল্পনা সভা ধামইরহাটে উপজেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত নড়াইলের জমিদারদের রেখে যায়া বাঁধাঘাট দাঁড়িয়ে আছে চিত্রা নদীর পাড়ে ঠাকুরগাঁওয়ে জাতীয় ভিটামিন এ-প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে সাংবাদিকদের নিয়ে ওরিয়েন্টেশন ঠাকুরগাঁওয়ে অটিজম ও বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের ক্রীড়া ও আনন্দ উৎসব পাঁচবিবিতে পরিবার কল্যাণ সেবা ও প্রচার সপ্তাহ লালপুর থানার ওসি পরিচয়ে টাকা দাবি,প্রতারক সোহেল রানা গ্রেফতার নওগাঁর পত্নীতলায় নকল ইঞ্জিন অয়েল কারখানায় অভিযান আটক ১

তানোরে বিবাদমান সম্পত্তির ওপর নির্মিত বাড়ি বিক্রির পাঁয়তারা!

প্রশাসন
  • সময় : বুধবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২১
  • ১৮৩ বার পঠিত

 

তানোর(রাজশাহী) প্রতিনিধিঃ এস আর টুটুল এম এল!

রাজশাহীর তানোর পৌর সদরে থানার মোড়ে বিবাদমান (আদালতে বিচারাধীন) সম্পত্তির উপর নির্মিত বাড়ী বিক্রয়ের পাঁয়তারা করা হচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত ১৮ অক্টোবর এ ঘটনায় শিখা দাস বাদি হয়ে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) ও তানোর সাব-রেজিষ্টার বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন।

জানা গেছে, তানোর উপজেলার তানোর মৌজা জেল নম্বর ১৪৪, খতিয়ান নম্বর সাবেক ৪৬৮, এসএ ৬২১ এবং হাল ১০৩২/৯১৯। দাগ নম্বর সাবেক ১৩৭৩ হাল ১৬৬২ শ্রেণী ভিটা পরিমান, ৪১০০ একরের কাত, ১৩৫০ একর এবং হাল দাগ নম্বর ১৮৩৬, শ্রেণী বাড়ী. ১১০০ একরের কাত. ০৩৭৫ একর মোট সাড়ে ১৭ শতক। ক্রয় সুত্রে এসব
সম্পত্তির মালিক শীবতলা গ্রামের মৃত নিশিথ কুমার দাসের স্ত্রী শিখা দাস। বিগত ১৯৭২ সালে তানোর গ্রামের মৃত নগেন্দ্র দাসের ছোট পুত্র
কার্তিক দাসের কাছে থেকে ক্রয় করেন নিশিথ কুমার দাস যাহার দলিল নম্বর ১৯৭৭/১৯৭২ইং। কিন্তু নগেন দাসের মৃত্যুর পর তার দুই পুত্র
শিবনাথ ও বিশ্বনাথ জাল দলিল সৃষ্টি করে (যাহার নম্বর ১৬৫২০) উক্ত সম্পত্তি বিনিময় করেন বিনোদপুর গ্রামের শাহজাহান আলীর পুত্র হাবিবুর রহমানের সঙ্গে।

এদিকে ঘটনা জানার পর রাজশাহী সহকারী জজ এবং জেলা আদালতে মামলা করা হয়। বিগত ২০০২ সালে সহকারী জজ ও ২০০৫ সালে জেলা জজ আদালত ১৬৫২০ নম্বর দলিল জাল বলে, স্বত্য-ঘোষণা রায় দেন। এদিকে এই রায়ের বিরুদ্ধে শিবনাথ ও বিশ্বনাথ উচ্চ আদালতে আপিল করেন যাহার নম্বর ২৯৩৮ উচ্চ আদালতে শুনানির জন্য অপেক্ষমাণ রয়েছে। অন্যদিকে আদালতে বিচার চলাকালীন সময়ে হাবিবুর রহমান লাঠির জোরে সেখানে বহুতল ভবন নির্মাণ করে বিক্রয়ের পাঁয়তারা করছে।
এবিষয়ে জানতে চাইলে হাবিবুর রহমান (হাবিব) এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, তারা বৈধ কাগজপত্র দেখেই সম্পত্তি ক্রয় করেছেন।

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা