1. admin@kholanewsbd24.com : admin :
কদমতলীতে ট্রিপল মার্ডার: ৩ দিনের রিমান্ডে শফিকুল - খোলা নিউজ বিডি ২৪
রবিবার, ০৪ জুন ২০২৩, ০৭:১২ পূর্বাহ্ন
রবিবার, ০৪ জুন ২০২৩, ০৭:১২ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
নড়াইলে ৩৯ টি ল্যাপটপ ও বিপুল পরিমাণ চোরাই মালামাল উদ্ধারের স্বীকৃতিস্বরূপ আইজিপি অর্থ পুরস্কার ঠাকুরগাঁওয়ে কৃষি যন্ত্রাঅংশের মাধ্যমে বোরো ধান কাটা মাড়াই করছেন ময়মনসিংহের গৌরীপুরে গীতা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত মধ্যরাতে যুবক খুন, তদন্তে মাঠে পুলিশ পারফরমেন্স বেজড গ্র্যান্টস ফর সেকেন্ডারি ইন্সটিটিউশন্স অনুষ্ঠিত হয়েছে বকশীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহীনা বেগমের মায়ের ইন্তেকাল সিআইডি প্রধানের সাথে Mr. Ryu কান্ট্রি ডিরেক্টর,KOICA, বাংলাদেশ এর সাক্ষাৎ জামালপুরে জমি বেদখলের পুনরুদ্ধারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন পটুয়াখালীতে ব্লাস্টের আয়োজনে অধিকার সচেতনতা মূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে পুলিশ সুপারের প্রত্যক্ষ তদারকিতে সাদুল্যাপুরে গুলি ভর্তি বিদেশী পিস্তল সহ যুবক আটক

কদমতলীতে ট্রিপল মার্ডার: ৩ দিনের রিমান্ডে শফিকুল

প্রশাসন
  • সময় : সোমবার, ২১ জুন, ২০২১
  • ১৫১ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক :
রাজধানীর কদমতলীতে একই পরিবারের তিনজনকে হত্যার ঘটনায় করা মামলায় মেহজাবিন ইসলাম মুনের স্বামী শফিকুল ইসলামের তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

আজ সোমবার (২১ জুন) তাকে ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য তাকে সাত দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কদমতলী থানার পরিদর্শক জাকির হোসেন। শুনানি শেষে ঢাকা মহানগর হাকিম শাহিনুর রহমান তার তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

এর আগে রবিবার (২০ জুন) মেহজাবিন ইসলাম মুনকে ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য তাকে সাত দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন কদমতলী থানার পরিদর্শক জাকির হোসেন। শুনানি শেষে ঢাকা মহানগর হাকিম দেবব্রত বিশ্বাস তার চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

গত শনিবার সকালে কদমতলীর মুরাদপুরে পাঁচতলা বাড়ির দ্বিতীয় তলা থেকে তিনজনের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহতরা হলেন- মাসুদ রানা (৫০), তার স্ত্রী মৌসুমী আক্তার (৪৫) এবং তাদের ছোট মেয়ে জান্নাতুল (২০)। সেখান থেকে অচেতন অবস্থায় মেহজাবিনের স্বামী শফিকুল ইসলাম ও মেয়ে তৃপ্তিকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়।

এ ঘটনায় সেদিনই আটক করা হয় মেহজাবিনকে। হত্যাকাণ্ডের পর তিনি নিজেই ৯৯৯-এ ফোন দিয়ে বলেন, ‘ মা-বাবা ও ছোট বোনকে হত্যা করেছি। আপনারা আসেন। এসে আমাকে ধরে নিয়ে যান।’ এ ঘটনায় নিহত মাসুদ রানার বড় ভাই সাখাওয়াত হোসেন বাদী হয়ে মামলা করেন।

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা